বিশ্বব্যাপী ২০৯টি দেশ ও অঞ্চলে নভেল করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। ওয়ার্ল্ডোমিটার তথ্য অনুযায়ী, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৫ হাজার ৭৫১ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৫ হাজার ২৭৭। তবে এখন পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৯২৫ জন। করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে এবং সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ইতালিতে।
গত ২৪ ঘণ্টায় সাত হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন শতাধিক প্রবাসি বাংলাদেশি। যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স মিলিয়েই মারা গেছে তিন হাজারের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই সময়ে দেশটিতে মারা গেছেন এক হাজার ৭২৪ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৬৯৭ জনে। এদিন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজার ৩১৩ জন। সেখানে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬৬ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ২৫ হাজার ৩৮২ জন। নিউইয়র্ক শহরে একদিনেই নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৭ হাজার ৫২১ জন। অপরদিকে নতুন করে মারা গেছে ৫১৮ জন। ওই শহরে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮৭ হাজার ৭২৫ এবং এখন পর্যন্ত প্রাণহানি ঘটেছে হাজার ৭৭৮ জনের।
করোনায় একদিনে ফ্রান্সে মৃত্যু হয়েছে ১৩৪১ জনের। এরই মধ্যে মৃতের সংখ্যা ১২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। অপরদিকে ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত এক লাখ ১৭ হাজার ৭৪৯ জন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১২ হাজার ২১০ জন। অপরদিকে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছে ২৩ হাজার ২০৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ইতালিতে ৮ বাংলাদেশিসহ মোট ৬১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৪ হাজার ২০৪ জন। ইতালিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ ৪৩ হাজার ৬২৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ২৭৯ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৮ হাজার ৪৭০ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৬৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে পাঁচ হাজার ২ জন। সেখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৫৩ হাজার ২২২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৫ হাজার ৪৪৭ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫২ হাজার ১৬৫ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বেলজিয়ামে ২৮৩ ও জার্মানিতে ২৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যায় চীনের পর রয়েছে যথাক্রমে জার্মানি (২৬০৭), বেলজিয়াম (২৫২৩) ও নেদারল্যান্ডস (২৪০৩)। তালিকায় তাদের নিচে থাকা সুইজারল্যান্ড ও তুরস্কে মৃত্যু এখনও এক হাজারের নিচে।
ইরানের পরই রয়েছে চীন, যেখান থেকে এই ভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ও প্রথম মৃত্যু ঘটেছিল। পরিস্থিতি সামলে নিয়ে আসা দেশটিতে মৃতের সংখ্যা এখন ৩ হাজার ৩৩৯।
এদিকে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় আইসিইউ থেকে ছাড়া পেয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তবে এখনো সেইন্ট থমাস হাসপাতালেই তার চিকিৎসা চলছে। যুক্তরাজ্যে করোনায় নতুন করে ৮৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে সরকারি হিসেবে ভারতে মৃতের সংখ্যা ১৬৯ হলেও ওয়ার্ল্ডোমিটার বলছে এই সংখ্যা ২ শতাধিক। বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৯৫ হাজার।
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ১১২ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩০ জনে। এছাড়া করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায়আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১ জনে।
দক্ষিণ আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ব্রাজিলে ১৮ হাজার ১৪৫ জন, আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি রোগী দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৩৪ জন।
চীনের মূল ভূখণ্ডে আক্রান্ত হয়েছেন ৮১ হাজার ৮৬৫ জন। আর মারা গেছেন ৩ হাজার ৩৩৫ জন। সোমবার প্রথমবারের মতো করোনায় মৃত্যুহীন ছিল চীন। মঙ্গলবার এবং বুধবার আবার দুই জন করে মৃত্যু হয়েছে। তবে নতুন করে ৬৩ জন শনাক্ত হয়েছেন তারা সবাই বিদেশি। চীনের মূল ভূখণ্ডে অনেকদিন থেকে করোনায় নতুন করে কেউ আক্রান্ত হননি। যে উহান থেকে এই ভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছে সেখানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে বুধবার। জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।বিশ্বব্যাপী ২০৯টি দেশ ও অঞ্চলে নভেল করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। ওয়ার্ল্ডোমিটার তথ্য অনুযায়ী, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৯৫ হাজার ৭৫১ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লক্ষ ৫ হাজার ২৭৭। তবে এখন পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৯২৫ জন। করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে এবং সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে ইতালিতে। গত ২৪ ঘণ্টায় সাত হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন শতাধিক প্রবাসি বাংলাদেশি। যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স মিলিয়েই মারা গেছে তিন হাজারের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই সময়ে দেশটিতে মারা গেছেন এক হাজার ৭২৪ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৬৯৭ জনে। এদিন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ হাজার ৩১৩ জন। সেখানে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬৬ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ২৫ হাজার ৩৮২ জন। নিউইয়র্ক শহরে একদিনেই নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৭ হাজার ৫২১ জন। অপরদিকে নতুন করে মারা গেছে ৫১৮ জন। ওই শহরে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮৭ হাজার ৭২৫ এবং এখন পর্যন্ত প্রাণহানি ঘটেছে হাজার ৭৭৮ জনের। করোনায় একদিনে ফ্রান্সে মৃত্যু হয়েছে ১৩৪১ জনের। এরই মধ্যে মৃতের সংখ্যা ১২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। অপরদিকে ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত এক লাখ ১৭ হাজার ৭৪৯ জন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারা গেছে ১২ হাজার ২১০ জন। অপরদিকে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছে ২৩ হাজার ২০৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ইতালিতে ৮ বাংলাদেশিসহ মোট ৬১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৪ হাজার ২০৪ জন। ইতালিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ ৪৩ হাজার ৬২৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৮ হাজার ২৭৯ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৮ হাজার ৪৭০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে ৬৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে পাঁচ হাজার ২ জন। সেখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৫৩ হাজার ২২২ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১৫ হাজার ৪৪৭ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫২ হাজার ১৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বেলজিয়ামে ২৮৩ ও জার্মানিতে ২৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের সংখ্যায় চীনের পর রয়েছে যথাক্রমে জার্মানি (২৬০৭), বেলজিয়াম (২৫২৩) ও নেদারল্যান্ডস (২৪০৩)। তালিকায় তাদের নিচে থাকা সুইজারল্যান্ড ও তুরস্কে মৃত্যু এখনও এক হাজারের নিচে। ইরানের পরই রয়েছে চীন, যেখান থেকে এই ভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ও প্রথম মৃত্যু ঘটেছিল। পরিস্থিতি সামলে নিয়ে আসা দেশটিতে মৃতের সংখ্যা এখন ৩ হাজার ৩৩৯। এদিকে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় আইসিইউ থেকে ছাড়া পেয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তবে এখনো সেইন্ট থমাস হাসপাতালেই তার চিকিৎসা চলছে। যুক্তরাজ্যে করোনায় নতুন করে ৮৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে সরকারি হিসেবে ভারতে মৃতের সংখ্যা ১৬৯ হলেও ওয়ার্ল্ডোমিটার বলছে এই সংখ্যা ২ শতাধিক। বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৯৫ হাজার। বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ১১২ জন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৩০ জনে। এছাড়া করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায়আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১ জনে। দক্ষিণ আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ব্রাজিলে ১৮ হাজার ১৪৫ জন, আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি রোগী দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৩৪ জন। চীনের মূল ভূখণ্ডে আক্রান্ত হয়েছেন ৮১ হাজার ৮৬৫ জন। আর মারা গেছেন ৩ হাজার ৩৩৫ জন। সোমবার প্রথমবারের মতো করোনায় মৃত্যুহীন ছিল চীন। মঙ্গলবার এবং বুধবার আবার দুই জন করে মৃত্যু হয়েছে। তবে নতুন করে ৬৩ জন শনাক্ত হয়েছেন তারা সবাই বিদেশি। চীনের মূল ভূখণ্ডে অনেকদিন থেকে করোনায় নতুন করে কেউ আক্রান্ত হননি। যে উহান থেকে এই ভাইরাসের উৎপত্তি হয়েছে সেখানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে বুধবার। জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
-সময়ের সংলাপ২৪/ডি-এইচ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন