ফেসবুকে প্রশ্ন ফাঁস হওয়া বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অসহায়ত্ব প্রকাশ করে বলেছেন, প্রশ্ন ফাঁস কিভাবে সামলাবো? পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে হয়। সেখান থেকে শিক্ষকরাই তো প্রশ্ন ফাঁস করেন। চলমান এইচএসসি পরীক্ষার জীববিজ্ঞান প্রথম ও দ্বিতীয়পত্রের প্রশ্ন ফেসবুকে পাওয়া যাওয়ার বিষয়ে বৃহস্পতিবার বাংলা ট্রিবিউনের কাছে এমন মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
রাজধানীর নায়েম একাডেমিতে ৪৪ ও ৪৫ তম জাতীয় ঐক্য ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ শেষে মন্ত্রী বাংলা ট্রিবিউনকে আরও বলেন, আমরা তো স্কুলে স্কুলে এত পাহারা বসাতে পারবো না। আমরা আর কি করতে পারি?
এর আগে ১৯ এপ্রিল মঙ্গলবার জীববিজ্ঞান প্রথম পত্রের প্রশ্ন ও আজ বৃহস্পতিবার জীববিজ্ঞানের দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই ছাত্রলীগ নামধারী আহমেদ নিলয় নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক টাইমলাইনে আপলোড করেন। ফেসবুকে এ দুটি পরীক্ষারই প্রশ্ন পাওয়া যাওয়ায় বিষয়ে বাংলা ট্রিবিউনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ফের প্রশ্ন ফাঁসে আহমেদ নিলয়: ঠেকাতে ব্যর্থ সরকার!
রাজধানীর নায়েম একাডেমিতে ৪৪ ও ৪৫ তম জাতীয় ঐক্য ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ শেষে মন্ত্রী বাংলা ট্রিবিউনকে আরও বলেন, আমরা তো স্কুলে স্কুলে এত পাহারা বসাতে পারবো না। আমরা আর কি করতে পারি?
এর আগে ১৯ এপ্রিল মঙ্গলবার জীববিজ্ঞান প্রথম পত্রের প্রশ্ন ও আজ বৃহস্পতিবার জীববিজ্ঞানের দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্ন পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই ছাত্রলীগ নামধারী আহমেদ নিলয় নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক টাইমলাইনে আপলোড করেন। ফেসবুকে এ দুটি পরীক্ষারই প্রশ্ন পাওয়া যাওয়ায় বিষয়ে বাংলা ট্রিবিউনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ফের প্রশ্ন ফাঁসে আহমেদ নিলয়: ঠেকাতে ব্যর্থ সরকার!
এক ঘণ্টা আগে ফেসবুকে প্রশ্ন ফাঁস হওয়া বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নিয়ম আছে পরীক্ষা শুরুর এক থেকে দুঘণ্টা আগে প্রশ্ন পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার, আমরা সেটাই করি। শিক্ষকরা পরীক্ষা শুরুর দশ মিনিট আগে প্রশ্ন খুলবে আর সময়মত শিক্ষার্থীদের হাতে দেবে। কিন্তু সেখান থেকেই যত সব চোর, অশিক্ষিত-কুশিক্ষিত শিক্ষকরা প্রশ্ন ফাঁস করেন। আমরা তাদেরকে কিভাবে সামলাব?
ফেসবুকে প্রশ্ন আসার খবর প্রকাশিত হলে আপনারা তদন্ত করছেন জানান, কিন্তু আজ দ্বিতীয় দিনের মতো আবারও একই ব্যক্তি প্রশ্ন ফাঁস করলো কিভাবে? এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, না জেনে কোনও কথা তো বলা যাবে না। আমরা দেখবো বিষয়টা।