উইঘুর মুসলিমরে পক্ষে ২২ দেশ - সময়ের সংলাপ24
DHAKA WEATHER

Post Bottom Ad

খুব শীগ্রই আমরা Somoyersonglap24.com ওয়েবসাইট নিয়ে আসছি..

উইঘুর মুসলিমরে পক্ষে ২২ দেশ

Share This

চীনের উইঘুর মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের নিন্দা জানিয়েছে ২২টি দেশ।বুধবার অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ মোট ২২টি দেশের রাষ্ট্রদূত জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের কলি সিক এবং হাইকমিশনার মিশেল ব্ল্যাচেতের কাছে একটি চিঠি দিয়ে নিন্দা জানান।খবর গার্ডিয়ানের।

দ্য গার্ডিয়ান তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কোনও দেশের সমালোচনা করে ৪৭ সদস্যের এই পরিষদে চিঠি পাঠানোর ঘটনা বিরল।চীনের ওপর চাপ তৈরি করতে এটাই একমাত্র পথ এখন। চাপ প্রয়োগের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়া হলে চীনের পক্ষে অনেক ভোট পড়ারও সম্ভাবনা আছে।

চিঠিতে চীনের কঠোর সমালোচনা করে অনুরোধ করা হয়,উইঘুর মুসলিমদের বিষয়টি জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের দাফতরিক নথি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

চিঠিতে উইঘুর মুসলিমদের আটক রাখায় বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়,চীনকে এই আটক রাখার বন্ধ করে উইঘুরসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুর চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বলা হয়।

চীনে প্রায় দেড় কোটি উইঘুর মুসলমানের বাস। তাদের প্রতি চীনের আচরণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে রয়েছে বেইজিং।জিনজিয়াং প্রদেশের জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ উইঘুর মুসলিম। এই প্রদেশটি তিব্বতের মতো স্বশাসিত একটি অঞ্চল। সেখানে বিদেশি মিডিয়ার প্রবেশাধিকার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত।

বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন সূত্রে খবর আসছে, সেখানে বসবাসরত উইঘুরসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ব্যাপক হারে আটকের শিকার হচ্ছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ মানবাধিকার সংগঠনগুলোও জাতিসংঘের কাছে এ ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়েছে।

তাইওয়ানকে ভারী অস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
আমেরিকার পররাষ্ট্র দফতর তাইওয়ানের কাছে আবরামস ট্যাঙ্ক ও স্টিঞ্জার ক্ষেপণাস্ত্রসহ সম্ভাব্য ২.২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে।সোমবার পেন্টগনের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

জানা গেছে, আমেরিকা তাইওয়ানের কাছে ১০৮টি এম১এ২টি আবরামস ট্যাঙ্ক, ২৫০টি স্টিঞ্জার ক্ষেপণাস্ত্র এবং সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামাদি বিক্রি করছে।প্রস্তাবিত ট্যাঙ্ক বিক্রি গ্রহীতাদের প্রধান যুদ্ধ ট্যাঙ্ক বহরের আধুনিকায়নে এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতের আঞ্চলিক হুমকি মোকাবেলায় তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি অবদান রাখবে।

এদিকে আমেরিকার এমন সিদ্ধান্তে বেইজিং ক্ষুব্ধ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, চীন তাইওয়ানকে এখনো তাদের ভূখন্ডের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।

সম্ভাব্য অস্ত্র বিক্রির ব্যাপারে চলতি মাসের গোড়ার দিকে চীন তাইওয়ানের কাছে আমেরিকার সম্ভাব্য অস্ত্র বিক্রির ব্যাপারে বেইজিংয়ের বিরোধীতার কথা জানিয়েছে।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেং শুয়াং বলেছিলেন, ‘তাইওয়ানের কাছে আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির সিদ্ধান্ত অত্যন্ত স্পর্শকাতর এবং ক্ষতিকর এটা আমেরিকাকে বুঝতে হবে।তবে আমেরিকা চীনের এসব কথা পাত্তা দিচ্ছে না।

-সময়ের সংলাপ২৪/ডি-এইচ