ঢাকা : আজ থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় এবার ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবে।
গত কয়েক বছরের মধ্যেই এবারই প্রথম নিরুত্তাপ রাজনৈতিক পরিবেশে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাজীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক আন্দোলন কর্মসূচির কারণে টানটান উত্তেজনার মধ্যে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বছর হরতাল-অবরোধের কারণে এসএসসিতে একের পর এক পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে হয়েছে।
সোমবার সকাল ১০টায় এসএসসিতে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথম পত্রের পরীক্ষা হবে।
আর মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে কুরআন মাজিদ ও তাজবীদ এবং এসএসসি ভোকেশনালে বাংলা-২ (১৯২১) (সৃজনশীল) ও বাংলা-২ (৮১২১) (সৃজনশীল) ও দাখিল ভোকেশনালে বাংলা-২ (১৭২১) (সৃজনশীল) পরীক্ষা হবে।
ঢাকায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের স্থান পরিবর্তন করেছেন। পরীক্ষা শুরুর আগে সড়কে না নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকাল ১০টায় তেজগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।
এবার ২৮ হাজার ১১৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা তিন হাজার ১৪৩টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দেবে।
এ বছর আট লাখ ৪২ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্র এবং আট লাখ আট হাজার ৫৯০ জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এবার থেকে প্রথমে বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা হবে। এই দুই পরীক্ষার মধ্যে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে।
এতোদিন তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে এমসিকিউ পরীক্ষা নেওয়া হলেও বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার প্রমাণ মেলায় আগে এমসিকিউ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ২৬৬ জন অংশ নিয়েছিল। সেই হিসেবে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে এক লাখ ৭২ হাজার ২৫৭ জন।
এবার আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১৩ লাখ চার হাজার ২৭৪ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে দুই লাখ ৪৮ হাজার ৮৬৫ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এসএসসি ভোকেশনালে ৯৮ হাজার ৩৮৪ জন পরীক্ষায় বসবে।
এছাড়া বিদেশের আটটি কেন্দ্রে এবার ৪০৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন, এবার বাংলা দ্বিতীয় পত্র এবং ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা হবে।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এ ধরনের প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় দেওয়া হবে।
এছাড়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (অটিস্টিক ও ডাউন সিনড্রোম বা সেরিব্রালপালসি আক্রান্ত) পরীক্ষার্থীদের ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় এবং পরীক্ষা কক্ষে তার অভিভাবক, শিক্ষক বা সাহায্যকারী নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।
আগামী ৮ মার্চ এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে ৯ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন।
গত কয়েক বছরের মধ্যেই এবারই প্রথম নিরুত্তাপ রাজনৈতিক পরিবেশে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাজীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক আন্দোলন কর্মসূচির কারণে টানটান উত্তেজনার মধ্যে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বছর হরতাল-অবরোধের কারণে এসএসসিতে একের পর এক পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে হয়েছে।
সোমবার সকাল ১০টায় এসএসসিতে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথম পত্রের পরীক্ষা হবে।
আর মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে কুরআন মাজিদ ও তাজবীদ এবং এসএসসি ভোকেশনালে বাংলা-২ (১৯২১) (সৃজনশীল) ও বাংলা-২ (৮১২১) (সৃজনশীল) ও দাখিল ভোকেশনালে বাংলা-২ (১৭২১) (সৃজনশীল) পরীক্ষা হবে।
ঢাকায় এসএসসি পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের স্থান পরিবর্তন করেছেন। পরীক্ষা শুরুর আগে সড়কে না নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকাল ১০টায় তেজগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।
এবার ২৮ হাজার ১১৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা তিন হাজার ১৪৩টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দেবে।
এ বছর আট লাখ ৪২ হাজার ৯৩৩ জন ছাত্র এবং আট লাখ আট হাজার ৫৯০ জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এবার থেকে প্রথমে বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা হবে। এই দুই পরীক্ষার মধ্যে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে।
এতোদিন তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে এমসিকিউ পরীক্ষা নেওয়া হলেও বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার প্রমাণ মেলায় আগে এমসিকিউ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ২৬৬ জন অংশ নিয়েছিল। সেই হিসেবে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে এক লাখ ৭২ হাজার ২৫৭ জন।
এবার আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে ১৩ লাখ চার হাজার ২৭৪ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে দুই লাখ ৪৮ হাজার ৮৬৫ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে এসএসসি ভোকেশনালে ৯৮ হাজার ৩৮৪ জন পরীক্ষায় বসবে।
এছাড়া বিদেশের আটটি কেন্দ্রে এবার ৪০৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন, এবার বাংলা দ্বিতীয় পত্র এবং ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নে পরীক্ষা হবে।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এ ধরনের প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় দেওয়া হবে।
এছাড়া বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (অটিস্টিক ও ডাউন সিনড্রোম বা সেরিব্রালপালসি আক্রান্ত) পরীক্ষার্থীদের ৩০ মিনিট অতিরিক্ত সময় এবং পরীক্ষা কক্ষে তার অভিভাবক, শিক্ষক বা সাহায্যকারী নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।
আগামী ৮ মার্চ এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষে ৯ থেকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন।