ঘরে ঘরে গরিবদের খাদ্য সামগ্রী দিচ্ছেন এক আলেম চেয়ারম্যান - সময়ের সংলাপ24
DHAKA WEATHER

Post Bottom Ad

demo-image

ঘরে ঘরে গরিবদের খাদ্য সামগ্রী দিচ্ছেন এক আলেম চেয়ারম্যান

Share This
খুব শীগ্রই আমরা Somoyersonglap24.com ওয়েবসাইট নিয়ে আসছি..
সাদামাটা আলেম ও জনদরদী চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ। বয়সে প্রবীণ এ আলেম মানুষের কাছে ‘মিরপুরী হুজুর’ হিসেবেই পরিচিত। তিনি শুধু সহজ সরল আলেমই নন লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর থানার ৮নং চরকাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যানও বটে। চাল-চলন, পোশাক-আশাকে তিনি একজন সাদামাটা মানুষ হলেও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনে খুবই সচেতন।

করোনার প্রাদুর্ভাবে সারাদেশে যখন লকডাউন পরিস্থিতি বিরাজ করছে তখন তিনি ঘরে আটকা পড়া গরিব-অসহায় মানুষের দ্বারে দ্বারে নিজ দায়িত্বে খাদ্য সহযোগিতা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দেশব্যাপী লকডাউন পরিস্থিতি চলাকালীন সময়ে তিনি ঘোষণা দেন-

‘৮নং চরকাদিরা ইউনিয়নে অভাবের কারণে কারও যদি না খেয়ে থাকতে হয়, তবে আমি সাইফুল্লাহ সর্ব প্রথম না খেয়ে থাকব। কারো ঘরে ভাতের চাল না থাকলে, কারো পকেটে সদাই করার টাকা না থাকলে, সরাসরি আমার সাথে সাক্ষাৎ করবেন। আমার পকেটে টাকা থাকতে, আমার ঘরে একমুঠো চাল থাকতে, চরকাদিরায় কেউ না খেয়ে থাকবে না। ইনশাআল্লাহ।’

মিরপুরী হুজুর নামে পরিচিত মাওলানা সাইফুল্লাহ ঢাকাস্থ মাদানীনগর মাদরাসার সাবেক মুহাদ্দিস। মিরপুরের মুসলিম বাজার মাদরাসার মুহতামিমও ছিলেন তিনি। এ প্রবীণ আলেম হাফেজ্জী হুজুরের মেয়ের জামাই।

সাদামাটা আলেম ও জনদরদী চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ। বয়সে প্রবীণ এ আলেম মানুষের কাছে ‘মিরপুরী হুজুর’ হিসেবেই পরিচিত। তিনি শুধু সহজ সরল আলেমই নন লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর থানার ৮নং চরকাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যানও বটে। চাল-চলন, পোশাক-আশাকে তিনি একজন সাদামাটা মানুষ হলেও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনে খুবই সচেতন।

করোনার প্রাদুর্ভাবে সারাদেশে যখন লকডাউন পরিস্থিতি বিরাজ করছে তখন তিনি ঘরে আটকা পড়া গরিব-অসহায় মানুষের দ্বারে দ্বারে নিজ দায়িত্বে খাদ্য সহযোগিতা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দেশব্যাপী লকডাউন পরিস্থিতি চলাকালীন সময়ে তিনি ঘোষণা দেন-

‘৮নং চরকাদিরা ইউনিয়নে অভাবের কারণে কারও যদি না খেয়ে থাকতে হয়, তবে আমি সাইফুল্লাহ সর্ব প্রথম না খেয়ে থাকব। কারো ঘরে ভাতের চাল না থাকলে, কারো পকেটে সদাই করার টাকা না থাকলে, সরাসরি আমার সাথে সাক্ষাৎ করবেন। আমার পকেটে টাকা থাকতে, আমার ঘরে একমুঠো চাল থাকতে, চরকাদিরায় কেউ না খেয়ে থাকবে না। ইনশাআল্লাহ।’

মিরপুরী হুজুর নামে পরিচিত মাওলানা সাইফুল্লাহ ঢাকাস্থ মাদানীনগর মাদরাসার সাবেক মুহাদ্দিস। মিরপুরের মুসলিম বাজার মাদরাসার মুহতামিমও ছিলেন তিনি। এ প্রবীণ আলেম হাফেজ্জী হুজুরের মেয়ের জামাই।

রবীণ এ আলেম চেয়ারম্যান বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যান্য চেয়ারম্যানসহ সমাজের সব বিত্তবানদের জন্য হতে পারেন সুযোগ্য আইডল। সমাজসেবায় তিনি সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি, আলেম-ওলামা ও জনসাধারণের জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি পুরো সমাজে এ বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, ‘চেয়ারম্যান হলেই আমল-ইবাদত ও সত্যবাদিতা থেকে দূরে সরে যেতে হয় না।

বরং সত্যবাদিতার সঙ্গেই সমাজের দায়িত্ব পালন করতে হয়। সমাজের উন্নয়নে সত্যবাদী ও ন্যায়-নিষ্ঠাবান ব্যক্তিদেরই জনপ্রতিনিধি হওয়া উচিত। যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সাদামাটা আলেম মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ। -সুরমা নিউজ
-সময়ের সংলাপ২৪/ডি-এইচ
Comment Using!!

Pages