নরসিংদী জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ঢুকে যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনসহ অন্যদের অবিলম্বে কার্যালয় ছাড়ার নির্দেশ দেন সদর মডেল থানার ওসি গোলাম মোস্তফা।
নরসিংদী করেসপন্ডেন্ট: নরসিংদী জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ঢুকে নেতাকর্মীদের লাঠিপেটা করে সমাবেশ পণ্ড করে দিয়েছে পুলিশ। এতে অন্তত ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন।
নেতাকর্মীরা জানান, আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহরের চিনিশপুরে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নজরুল ইসলাম ভূঞা ও শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মাহমুদ চৌধুরী সুমনের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন।
জেলা ছাত্রদল ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে সমাবেশ চলার সময়ে নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান ও মডেল থানার ওসি গোলাম মোস্তফার নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য হঠাৎ কার্যালয়ে ঢুকে লাঠিপেটা শুরু করেন। এতে নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পুলিশের পিটুনিতে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হন। পরে পুলিশের বাধার মুখে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন দলীয় কার্যালয় থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।
এ সময় জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সুলতানউদ্দিন মোল্লা, শহর বিএনপির সভাপতি এ কে এম গোলাম কবির কামাল, সম্পাদক ফারুকউদ্দিন ভূঞা, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহসিন হোসাইন বিদ্যুৎ, যুগ্ম আহ্বায়ক শাহেন শাহ শানু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি কবির আহমেদ, সম্পাদক ওসমান মোল্লা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খায়রুল কবির খোকনকে নিরাপদে তাঁর গাড়িতে উঠিয়ে দেন।
পরে খায়রুল কবির খোকন বলেন, দলীয় কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশে বর্বরোচিত পুলিশি হামলার প্রতিবাদে জেলা বিএনপি আলোচনা করে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে। তিনি আরো বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে একটি রাজনৈতিক কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশ দিয়ে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়ে সরকার স্বৈরাচারী এরশাদকেও হার মানিয়েছে।
সূত্র : এনটিভি অনলাইন
সময়ের সংলাপ24/ডি-এইচ
জেলা ছাত্রদল ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে সমাবেশ চলার সময়ে নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান ও মডেল থানার ওসি গোলাম মোস্তফার নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য হঠাৎ কার্যালয়ে ঢুকে লাঠিপেটা শুরু করেন। এতে নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পুলিশের পিটুনিতে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হন। পরে পুলিশের বাধার মুখে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন দলীয় কার্যালয় থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।
এ সময় জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সুলতানউদ্দিন মোল্লা, শহর বিএনপির সভাপতি এ কে এম গোলাম কবির কামাল, সম্পাদক ফারুকউদ্দিন ভূঞা, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহসিন হোসাইন বিদ্যুৎ, যুগ্ম আহ্বায়ক শাহেন শাহ শানু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি কবির আহমেদ, সম্পাদক ওসমান মোল্লা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খায়রুল কবির খোকনকে নিরাপদে তাঁর গাড়িতে উঠিয়ে দেন।
পরে খায়রুল কবির খোকন বলেন, দলীয় কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সমাবেশে বর্বরোচিত পুলিশি হামলার প্রতিবাদে জেলা বিএনপি আলোচনা করে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবে। তিনি আরো বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে একটি রাজনৈতিক কার্যালয়ে শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পুলিশ দিয়ে ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়ে সরকার স্বৈরাচারী এরশাদকেও হার মানিয়েছে।
সূত্র : এনটিভি অনলাইন
সময়ের সংলাপ24/ডি-এইচ

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন