আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের মুখে দেশটিতে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী অসুখ সোয়াইন ফ্লু। ইতিমধ্যে প্রাণঘাতী এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৪শ লোক। এদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার গ্লোবাল নিউ লাইফ অফ মিয়ানমার নামের সরকারি বার্তা সংস্থার কর্মকর্তারা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
তারা জানায়, গত ২১ জুলাই থেকে প্রাণঘাতী এই রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা বেড়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৪০০ জনে দাঁড়িয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে রোগ নিয়ন্ত্রণকারী দল মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। যেসব অঞ্চলে সংক্রমণের সংখ্যা বেশি, সেখানে আরো দক্ষ ও শক্তিশালী দল কাজ করছে।
এই ভাইরাসে আক্রান্তরা বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ জানায়।
দেশটির স্বাস্থ্য ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, মূলত ইয়াঙ্গুন, আয়ারওর্য়াদি ও বাগো এলাকায় বেশি লোক মারা গেছে। অসুস্থ অনেকের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাদের স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রথম এই রোগটি মিয়ানমারে দেখা দেয়। এরপর ২০১৬ সালেও এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিল অনেকে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট দিনগত রাতে রাখাইনে যখন পুলিশ ক্যাম্প ও একটি সেনা আবাসে বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এর জেরে ‘অভিযানের’ নামে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে। ফলে লাখ লাখ মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য চলে আসছেন।
জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইএমও) বলছে, সহিংসতার শিকার হয়ে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় সোয়া চার লাখ। তবে বেসরকারি হিসেবে এই সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। সহিংসতায় প্রাণ গেছে তিন হাজারের বেশি মানুষের। বেসরকারিভাবে এই সংখ্যা দশ হাজার পার করেছে মধ্য সেপ্টেম্বরেই।সময়ের সংলাপ24/ডি-এইচ
এই ভাইরাসে আক্রান্তরা বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ জানায়।
দেশটির স্বাস্থ্য ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, মূলত ইয়াঙ্গুন, আয়ারওর্য়াদি ও বাগো এলাকায় বেশি লোক মারা গেছে। অসুস্থ অনেকের অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাদের স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রথম এই রোগটি মিয়ানমারে দেখা দেয়। এরপর ২০১৬ সালেও এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিল অনেকে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ আগস্ট দিনগত রাতে রাখাইনে যখন পুলিশ ক্যাম্প ও একটি সেনা আবাসে বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এর জেরে ‘অভিযানের’ নামে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে। ফলে লাখ লাখ মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য চলে আসছেন।
জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইএমও) বলছে, সহিংসতার শিকার হয়ে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় সোয়া চার লাখ। তবে বেসরকারি হিসেবে এই সংখ্যা সাড়ে পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। সহিংসতায় প্রাণ গেছে তিন হাজারের বেশি মানুষের। বেসরকারিভাবে এই সংখ্যা দশ হাজার পার করেছে মধ্য সেপ্টেম্বরেই।সময়ের সংলাপ24/ডি-এইচ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন