হেঁটে রাস্তা পার হওয়া নিয়ে হুজ্জত - সময়ের সংলাপ24
DHAKA WEATHER

Post Bottom Ad

খুব শীগ্রই আমরা Somoyersonglap24.com ওয়েবসাইট নিয়ে আসছি..

হেঁটে রাস্তা পার হওয়া নিয়ে হুজ্জত

Share This
পদচারী-সেতু ব্যবহার না করে রাস্তা পার হওয়ায় আমিনুল ইসলাম নামের এই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এই নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রকাশ্যে পুলিশ সদস্যদের হাতে হেনস্তার শিকার হন তিনি। ছবিটি রাজধানীর বাংলামোটর মোড় থেকে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তোলা l সাজিদ হোসেনপদচারী-সেতু ব্যবহার না করে রাস্তা পার হয়ে ‘গণ-উপদ্রব’ সৃষ্টির অভিযোগে ৮১ জনকে জরিমানা করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত বাংলামোটর সিগন্যালে ওই আদালত পরিচালিত হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএমপির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মশিউর রহমান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, তিন ঘণ্টা আদালত পরিচালনা করে ৮১ জনকে জরিমানা এবং একজনকে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। জরিমানার দণ্ড পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সরকারি কর্মচারী, পুলিশের সদস্য ও সাংবাদিকও রয়েছেন।
পদচারী-সেতু ব্যবহার না করে রাস্তা পার হওয়ায় আমিনুল ইসলাম নামের এই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এই নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে প্রকাশ্যে পুলিশ সদস্যদের হাতে হেনস্তার শিকার হন তিনি। ছবিটি রাজধানীর বাংলামোটর মোড় থেকে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তোলা l সাজিদ হোসেনপদচারী-সেতু ব্যবহার না করে রাস্তা পার হয়ে ‘গণ-উপদ্রব’ সৃষ্টির অভিযোগে ৮১ জনকে জরিমানা করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত বাংলামোটর সিগন্যালে ওই আদালত পরিচালিত হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ডিএমপির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মশিউর রহমান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, তিন ঘণ্টা আদালত পরিচালনা করে ৮১ জনকে জরিমানা এবং একজনকে সাত দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। জরিমানার দণ্ড পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সরকারি কর্মচারী, পুলিশের সদস্য ও সাংবাদিকও রয়েছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় আমিনুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে পুলিশের সদস্যরা মারধর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে জরিমানা দিতে অস্বীকৃতি জানানো, ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে ধূমপান এবং পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার অভিযোগ আনা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আমিনুল ইসলাম নামের ওই ব্যক্তি পদচারী-সেতুর নিচ দিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় তাঁকে

কয়েকজন পুলিশ সদস্য আটক করে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নিয়ে আসতে চান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে জরিমানা করলে তিনি জরিমানার টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে প্রশ্ন তোলেন, ‘হুট করে আপনারা মানুষকে না জানিয়ে কেন এভাবে আদালত বসালেন?’ এ নিয়ে উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে আটকের নির্দেশ দেন ম্যাজিস্ট্রেট। আটক করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাঁকে পুলিশ বক্সের ভেতর ঢুকিয়ে মারধর করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ম্যাজিস্ট্রেট মশিউর রহমান বলেন, মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ওই ব্যক্তি খারাপ আচরণ করছিলেন। তাঁকে স্বাভাবিক মনে হয়নি। ওই ব্যক্তি ভ্রাম্যমাণ আদালতের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। একই সময় তিনি আদালতে দাঁড়িয়েই ধূমপান করছিলেন। তাঁকে ধূমপানের জন্য ৩০০ টাকা এবং পদচারী-সেতু ব্যবহার করে রাস্তা পার না হওয়ার জন্য ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।